চট্টগ্রাম ১৬ আসন : জামায়াতের একক, বিপরীতে অর্ধশতাধিক প্রার্থী বিএনপির

নিজস্ব প্রতিনিধি : সব কিছু ঠিকঠাক থাকলে ২০২৬ সালের ফেব্রুয়ারিতে ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন। নির্বাচনকে ঘিরে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার সব রকমের প্রস্তুতি শুরু করেছে। পিছিয়ে নেই রাজনৈতিক দলগুলোও। ইতোমধ্যে প্রার্থিতা নিয়ে তাদের মধ্যে তোড়জোড় শুরু হয়ে গেছে। তবে প্রার্থিতা ঘোষণায় এগিয়ে রয়েছে জামায়াতে ইসলামী। দলটি গত ফেব্রুয়ারিতে সারাদেশের ৩০০ আসনের কয়েকটি বাদ রেখে সবগুলো আসনের প্রার্থী ঘোষণা করে। এর মধ্যে চট্টগ্রামের ১৬টি আসনও রয়েছে। চট্টগ্রামের ১৬ আসনের জামায়াতের প্রার্থীরা গত আট মাস ধরে স্ব-স্ব নির্বাচনী এলাকা চষে বেড়াচ্ছেন। বেশ তৎপরতার সাথে করছেন উঠান বৈঠক ও গণসংযোগ। এমন কি প্রচারণায় পিছিয়ে নেই জামায়াতের মহিলা শাখার কর্মীরাও। তারাও ভোটের জন্য ডোর-টু-ডোর ঘুরে বেড়াচ্ছেন। অপরদিকে বিএনপির প্রার্থী চূড়ান্ত না হলেও দলটির সম্ভাব্য প্রার্থীরা মাঠে রয়েছেন। তারা স্ব-স্ব এলাকায় সভা-সমাবেশ করছেন।

সংশ্লিষ্ট সূত্র জানায়, বিএনপি সম্মেলন, কমিটি গঠন, অভ্যন্তরীণ কোন্দল, মনোনয়ন দৌড়ঝাঁপে ব্যস্ত। আর জামায়াতের প্রার্থী এবং কর্মী সমর্থকরা ব্যস্ত ভোটারদের মন জয় করতে।

জামায়াতের সূত্র জানায়, আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনের জন্য চূড়ান্তভাবে মনোনীত প্রার্থীদের মধ্যে রয়েছেন- চট্টগ্রাম-১ (মিরসরাই) আসনে এডভোকেট সাইফুর রহমান, চট্টগ্রাম-২ (ফটিকছড়ি) চট্টগ্রাম মহানগর জামায়াতের সেক্রেটারি অধ্যক্ষ মুহাম্মদ নুরুল আমিন, চট্টগ্রাম-৩ (সন্দ্বীপ) উত্তর জেলা জামায়াতের আমীর আলাউদ্দিন শিকদার, চট্টগ্রাম-৪ (সীতাকুণ্ড) আনোয়ারুল আলম সিদ্দিকী, চট্টগ্রাম-৫ (হাটহাজারী) ইঞ্জিনিয়ার সিরাজুল ইসলাম, চট্টগ্রাম-৬ (রাউজান) শাহজাহান মঞ্জুর, চট্টগ্রাম-৭ (রাঙ্গুনিয়া) অধ্যক্ষ মাওলানা আমিরুজ্জামান, চট্টগ্রাম-৮ (চান্দগাঁও-বোয়ালখালী) ডা. আবু নাসের, চট্টগ্রাম-৯ (কোতোয়ালী-বাকলিয়া) ডা. ফজলুল হক, চট্টগ্রাম-১০ (খুলশী-পাহাড়তলী-হালিশহর) অধ্যক্ষ শামসুজ্জামান হেলালী, চট্টগ্রাম-১১ (বন্দর-পতেঙ্গা) শফিউল আলম, চট্টগ্রাম-১২ (পটিয়া) ডা. ফরিদুল আলম, চট্টগ্রাম-১৩ (আনোয়ারা-কর্ণফুলী) অধ্যাপক মাহমুদুল হাসান, চট্টগ্রাম-১৪ (চন্দনাইশ ও সাতকানিয়া আংশিক) ডা. শাহাদাত হোসাইন, চট্টগ্রাম-১৫ (সাতকানিয়া-লোহাগাড়া) নগর জামায়াতের সাবেক আমীর শাহজাহান চৌধুরী এবং চট্টগ্রাম-১৬ (বাঁশখালী) আসনে সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান মাওলানা জহিরুল ইসলাম।

জানতে চাইলে চট্টগ্রাম মহানগর জামায়াতের সেক্রেটারি অধ্যক্ষ মুহাম্মদ নুরুল আমিন বলেন, চট্টগ্রামের ১৬টি আসনের সবগুলোতে প্রার্থী চূড়ান্ত করেছে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী। প্রার্থীরা এখন স্ব-স্ব নির্বাচনী এলাকায় ব্যস্ত সময় পার করছেন। তবে চট্টগ্রাম-৫ (হাটহাজারী) আসনে জামায়াতের ইঞ্জিনিয়ার সিরাজুল ইসলাম এর প্রার্থিতা নিয়ে সিদ্ধান্তহীনতা রয়েছে। এটা পরে চূড়ান্ত করা হবে।

এদিকে চট্টগ্রামের ১৬ আসনে জামায়াত প্রার্থীরা মাঠ চষে বেড়ালেও সিদ্ধান্তহীনতায় রয়েছেন বিএনপির সম্ভাব্য প্রার্থীরা। মনোনয়ন চূড়ান্ত না হওয়ায় দলটির অর্ধ শতাধিক সম্ভাব্য প্রার্থী এখন টেনশনে রয়েছেন। শেষ পর্যন্ত কার ভাগ্যে শিকে ছিঁড়ে পড়ে কিংবা কারা মনোনয়নবঞ্চিত হচ্ছেন, এ নিয়ে জল্পনা-কল্পনার শেষ নেই দলটির নেতাকর্মীদের। সব মিলে এবার প্রার্থী বাছাইয়ে বিএনপিকে সংসদ নির্বাচনের আগেই বড় পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হতে হবে- এমনটি মনে করেন রাজনীতি সংশ্লিষ্টরা।

বিএনপির মনোনয়ন প্রত্যাশীরা হলেন-

চট্টগ্রাম-১ (মিরসরাই): এ আসনে উত্তর জেলা বিএনপির সাবেক যুগ্ম আহ্বায়ক নুরুল আমিন, উপজেলা বিএনপির সাবেক আহ্বায়ক শাহীদুল ইসলাম চৌধুরী, উপজেলা বিএনপির আহ্বায়ক আবদুল আউয়াল চৌধুরী, ক্লিপটন গ্রুপের চেয়ারম্যান প্রফেসর এমডি কামাল উদ্দিন চৌধুরীর ছোট ভাই বিএনপি নেতা মহিউদ্দিন আহমেদ চৌধুরী, বড়তাকিয়া গ্রুপের কর্ণধার ও কেন্দ্রীয় মুক্তিযোদ্ধা দলের প্রেসিডিয়াম সদস্য মনিরুল ইসলাম ইউসুফ, বিএনপি চেয়ারপার্সন বেগম খালেদা জিয়ার সাবেক নিরাপত্তা উপদেষ্টা মরহুম জেড এ খানের পুত্র বিএনপি নেতা জিয়াদ আমিন খান ও উত্তর জেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের আহ্বায়ক সরোয়ার উদ্দিন সেলিম। এছাড়াও মনোনয়ন প্রত্যাশীর মধ্যে আরো রয়েছেন উত্তর জেলা বিএনপির সাবেক যুগ্ম আহ্বায়ক ও সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান নুরুল আমিন চেয়ারম্যান। তিনি ২০১৮ সালের একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বিএনপির প্রার্থী হয়ে ছিলেন। তবে বর্তমানে তিনি দলের প্রাথমিক সদস্য পদ থেকেও বহিষ্কৃত রয়েছেন।

চট্টগ্রাম-২ (ফটিকছড়ি): এ আসনে উপজেলা বিএনপির আহ্বায়ক কর্নেল (অব.) মো. আজিম উল্লাহ বাহার, বিএনপির কেন্দ্রীয় কমিটির সহ তথ্য ও গবেষণা সম্পাদক সাংবাদিক কাদের গণি চৌধুরী, উত্তর জেলা বিএনপির সাবেক যুগ্ম আহ্বায়ক সরোয়ার আলমগীর, উত্তর জেলা বিএনপির সদস্য ডা. খুরশিদ জামিল চৌধুরী, ফটিকছড়ি উপজেলা বিএনপির সাবেক সভাপতি ও উত্তর জেলা বিএনপির সাবেক যুগ্ম আহ্বায়ক আলহাজ ছালাউদ্দিন এবং দলের কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য সাবেক বিচারপতি ফয়সল মাহমুদ ফয়জী।

চট্টগ্রাম-৩ (সন্দ্বীপ): এ আসনে সাবেক সংসদ সদস্য মোস্তফা কামাল পাশা, উত্তর জেলা বিএনপির সাবেক যুগ্ম আহ্বায়ক ইঞ্জিনিয়ার বেলায়েত হোসেন, বিএনপির কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য মিজানুল রহমান ভূঁইয়া মিল্টন, উপজেলা বিএনপির আহ্বায়ক ও উত্তর জেলা বিএনপির সাবেক যুগ্ম আহ্বায়ক এডভোকেট আবু তাহের, বিএনপির কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য তরিকুল আলম তেনজিন এবং ছাত্রদলের সাবেক সহ সাধারণ সম্পাদক রফি উদ্দিন ফয়সাল।

চট্টগ্রাম-৪ (সীতাকুণ্ড): এ আসনে একক প্রার্থী দলের সাবেক যুগ্ম মহাসচিব ও বর্তমানে দলের চেয়ারপার্সনের উপদেষ্টা মোহাম্মদ আসলাম চৌধুরী এফসিএ।

চট্টগ্রাম-৫ (হাটহাজারী ও বায়েজিদ) : এ আসনে বিএনপি কেন্দ্রীয় কমিটির সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক ব্যারিস্টার মীর মোহাম্মদ হেলাল উদ্দিন, দলের চেয়ারপার্সনের উপদেষ্টা এস এম ফজলুল হক এবং সাবেক হুইপ ও সংসদ সদস্য সৈয়দ ওয়াহিদুল আলমের কন্যা বিএনপি নেত্রী ব্যারিস্টার শাকিলা ফারজানা।

চট্টগ্রাম-৬ (রাউজান): এ আসনে বিএনপির সাবেক কেন্দ্রীয় ভাইস চেয়ারম্যান গিয়াস উদ্দিন কাদের চৌধুরী ও দলের চেয়ারপার্সনের উপদেষ্টা গোলাম আকবর খোন্দকার।

চট্টগ্রাম-৭ (রাঙ্গুনিয়া): এ আসনে বিএনপির কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য হুম্মাম কাদের চৌধুরী, উত্তর জেলা বিএনপির সাবেক যুগ্ম আহ্বায়ক অধ্যাপক ইউনুছ চৌধুরী, উপজেলা বিএনপির আহ্বায়ক অধ্যাপক কুতুব উদ্দিন বাহার, উত্তর জেলা যুবদলের সাধারণ সম্পাদক এস এ মুরাদ চৌধুরী, উত্তর জেলা বিএনপির সাবেক আহ্বায়ক কমিটির সদস্য অধ্যাপক মোহাম্মদ আজম খান, উপজেলা বিএনপির সদস্য সচিব আবু আহমেদ হাসনাত।

চট্টগ্রাম-৮ (চান্দগাঁও, বোয়ালখালী ও পাঁচলাইশ আংশিক): এ আসনে চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলা বিএনপির সাবেক আহ্বায়ক আবু সুফিয়ান, মহানগর বিএনপি’র আহ্বায়ক এরশাদ উল্লাহ এবং দক্ষিণ জেলা বিএনপি’র সাবেক সদস্য সচিব মোস্তাক আহমেদ খান।

চট্টগ্রাম-৯ (কোতোয়ালী-বাকলিয়া): এ আসনে চসিক মেয়র ও নগর বিএনপির সাবেক সভাপতি ডা. শাহাদাত হোসেন, বিএনপির কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য শামসুল আলম এবং নগর বিএনপির সাবেক সাধারণ সম্পাদক আবুল হাশেম বক্কর।

চট্টগ্রাম-১০ (ডবলমুরিং-পাহাড়তলী-হালিশহর-খুলশী): বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ও সাবেক মন্ত্রী আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী এবং দলের ভাইস চেয়ারম্যান মরহুম আবদুল্লাহ আল নোমানের পুত্র তরুণ রাজনীতিবিদ ও বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী পাট শ্রমিক দলের কেন্দ্রীয় সভাপতি সাঈদ আল নোমান।

চট্টগ্রাম-১১ (বন্দর, পতেঙ্গা, ডবলমুরিং, ইপিজেড ও সদরঘাট) : এ আসনে একক প্রার্থী হচ্ছেন বিএনপি স্থায়ী কমিটির সদস্য ও সাবেক মন্ত্রী আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী।

চট্টগ্রাম-১২ (পটিয়া): এ আসনে দক্ষিণ জেলা বিএনপির সাবেক সিনিয়র যুগ্ম-আহ্বায়ক ও পটিয়া উপজেলা বিএনপির আহ্বায়ক এনামুল হক এনাম, বিএনপি জাতীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য ও সাবেক এমপি গাজী মো. শাহজাহান জুয়েল, দক্ষিণ জেলা বিএনপির আহ্বায়ক ইদ্রিস মিয়া, বিএনপি জাতীয় নির্বাহী কমিটির সাবেক সদস্য সৈয়দ সাদাত আহমেদ, চবি ছাত্রদলের সাবেক সাধারণ সম্পাদক সাইফুদ্দীন সালাম মিঠু এবং বিএনপি নেতা মো. শহীদুল ইসলাম চৌধুরী।

চট্টগ্রাম-১৩ (আনোয়ারা-কর্ণফুলী): এ আসনে দক্ষিণ জেলা বিএনপির সদস্য সচিব লায়ন হেলাল উদ্দিন, কর্ণফুলী উপজেলা বিএনপির সাবেক আহ্বায়ক ও দক্ষিণ জেলা বিএনপির সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক এস এম মামুন মিয়া, দক্ষিণ জেলা বিএনপি’র সিনিয়র যুগ্ম আহ্বায়ক আলী আব্বাস এবং সাবেক সংসদ সদস্য সরওয়ার জামাল নিজাম।

চট্টগ্রাম-১৪ (চন্দনাইশ ও সাতকানিয়া আংশিক): চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশনের মেয়র ও চট্টগ্রাম মহানগর বিএনপির সাবেক সভাপতি ডা. শাহাদাত হোসেন, বিএনপির কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা বিষয়ক সম্পাদক ডা. মহসিন জিল্লুর করিম, দক্ষিণ জেলা বিএনপির যুগ্ম আহ্বায়ক ও চন্দনাইশ উপজেলা বিএনপির সাবেক আহ্বায়ক নুরুল আনোয়ার চৌধুরী, বিএনপি নেতা ও অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতি আবদুস সালাম মামুন, ২০০৮ সালের বিএনপির প্রার্থী ও দক্ষিণ জেলা বিএনপির সাবেক সহ-সভাপতি এডভোকেট মিজানুল হক চৌধুরী, বিএনপি নেতা এম এ হাশেম রাজু এবং বিএনপি নেতা শফিকুল ইসলাম রাহী।

চট্টগ্রাম-১৫ (সাতকানিয়া ও লোহাগাড়া): এ আসনে দক্ষিণ জেলা বিএনপির সাবেক সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক শেখ মো. মহিউদ্দিন, লোহাগাড়া উপজেলা বিএনপির সাবেক আহ্বায়ক নাজমুল মোস্তফা আমিন, দক্ষিণ জেলা বিএনপির যুগ্ম আহ্বায়ক ও সাতকানিয়া উপজেলা বিএনপির সাবেক আহ্বায়ক জামাল হোসেন এবং দক্ষিণ জেলা বিএনপির যুগ্ম আহ্বায়ক ও সাতকানিয়া উপজেলা বিএনপির সাবেক সাধারণ সম্পাদক মুজিবুর রহমান চেয়ারম্যান।

চট্টগ্রাম-১৬ (বাঁশখালী): সাবেক মন্ত্রী জাফরুল ইসলাম চৌধুরীর পুত্র দক্ষিণ জেলা বিএনপির যুগ্ম আহ্বায়ক মিশকাতুল ইসলাম চৌধুরী পাপ্পা, দক্ষিণ জেলা বিএনপির সাবেক সহ-সাধারণ সম্পাদক জহিরুল ইসলাম চৌধুরী আলমগীর, দক্ষিণ জেলা বিএনপি নেতা এডভোকেট ইফতেখার হোসেন চৌধুরী মহসিন, দক্ষিণ জেলা বিএনপি নেতা লিয়াকত আলী চেয়ারম্যান এবং দক্ষিণ জেলা বিএনপির সাবেক যুগ্ম সম্পাদক ও বাঁশখালী পৌরসভার সাবেক মেয়র কামরুল ইসলাম হোসাইনী।

এদিকে বিএনপির মনোনয়ন প্রসঙ্গে জানতে চাইলে দলের চট্টগ্রাম বিভাগীয় সাংগঠনিক সম্পাদক মাহবুবের রহমান শামীম বলেন, ‘বিএনপি এখনো দলের প্রার্থিতা চূড়ান্ত করেনি। দলের সম্ভাব্য মনোনয়ন প্রত্যাশীরা বর্তমানে মাঠে প্রচার-প্রচারণা চালিয়ে যাচ্ছেন। দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান প্রার্থিতা নিয়ে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নিবেন।পূ

মন্তব্য করুন