
পটিয়া বড়লিয়া ইউনিয়নের অন্তর্গত বেলখাইন কর্ত্তলার গ্রামের সবার পরিচিত মুখ সাদা মনের মানুষ সকলের শিক্ষাগুরু, ঐত্যিবাহী শিক্ষা নিকেতন জঙ্গলখাইন উচ্চ বিদ্যালয়ের স্বনামধন্য সাবেক প্রধান শিক্ষক ও শিক্ষাবিদ বাবু সুহৃদ কান্তি চৌধুরী’র মৃত্যুতে আমি তাঁহার একজন সাবেক ছাত্র হিসাবে গভীর ভাবে শোক প্রকাশ ও তাঁর আত্মার মঙ্গল কামনা করি।
পটিয়াবাসী এক মহান শিক্ষাগুরুকে হারাল। অভাবটা পূর্ন হওয়ার কথা নয়।
দীর্ঘকাল ধরে জঙ্গল খাইন উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষকের দায়িত্ব পালন করে এসেছেন৷
তিনি সকল মহলের প্রিয় একজন শিক্ষা গুরু জ্ঞান তাপসী আমার শ্রদ্ধেয় শিক্ষক গুরু স্যার ছিলেন৷ শিক্ষাকতার দায়িত্ব পালন শেষে অবসরে যান। ছাত্র জীবনের এক অপ্রত্যাশিত জ্ঞানের ধারক ও বাহক ছিলেন, শিক্ষাগুরু। স্কুল জীবনে আমাদের কতো ত্রুটি-বিচ্যুতি ছিলো তবু স্যার আদরের চোখে দেখতো।
জীবনটা আসলে একটা অপ্রত্যাশিত উপহারের মতো। প্রতিদিন ঘুম ভেঙে যদি দেখি বেঁচে আছি, তবে মনে হয় কোনো অপ্রত্যাশিত উপহার যেন পেয়েছি। মানুষ রাতে পরদিনের স্বপ্ন সাজিয়ে ঘুমায়, কিন্তু পরদিন ভেঙে গুঁড়িয়ে যায় স্বপ্নশিক্ষা জীবনের এক গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। শিক্ষা মানুষকে শাণিত করে। মানুষের সুপ্তধী শক্তিকে অবিরাম চর্চা দ্বারা আকর্ষণীয় করে তোলে। যেটুকু জীবনের আয়ু, সেটুকু যেন আলোকিত আকর্ষণীয় হয়। মানুষ নাম যেন সার্থক হয়। মৃত্যুর পরও মানুষের মতো মানুষ তার কাজের মধ্যে অমরত্ব পেতে পারে। মৃত্যুর পরও অমর অক্ষয় হতে পারলেই সার্থক হয় মানবজীবন।
মৃত্যুর পরও সত্যিকারের মানুষ তার কাজের মধ্যে অমরত্ব পেতে পারে। মৃত্যুর পরও অমর অক্ষয় হতে পারলেই সার্থক হয় মানবজীবন এটাই বড় গুন ছিলো তাহার। খবর বিজ্ঞপ্তি।