খবর ডেস্ক : তিনি একাধারে একজন কবি, গল্পকার, ছড়াকার এবং গীতিকার। ১৯৮৪ সালের ০১ অক্টোবর নোয়াখালী সদর উপজেলার এক সম্ভান্ত মুসলিম শিক্ষক পরিবারে তাঁহার জন্ম। পিতা মোঃ আবুল কাউছার ও মাতা দেলোয়ারা বেগম। শিক্ষার পথে হেঁটেছেন নোয়াখালী সরকারি বালিকা বিদ্যালয়, নোয়াখালী সরকারি মহিলা কলেজ ও নোয়াখালী সরকারি বিশ্ববিদ্যালয় কলেজ - সমাজবিজ্ঞান।
কিশোর বয়স থেকেই লুকিয়ে পাঠ্যবইয়ের ভেতর অন্য বইয়ের পৃষ্ঠায় ডুবে থাকা, কবিতা-গল্পের জগতে হারিয়ে যাওয়া, আবৃত্তি শেখার আকুলতা সবমিলিয়ে তার ভেতর জেগে ওঠে এক লেখক সত্তা।
জীবনসঙ্গী দলিল লেখক সাইফুল ইসলাম কচি। বর্তমানে তিনি দুই কন্যা সন্তানের জননী। মাতৃত্ব, সংসার, সাহিত্য সৃষ্টির স্বপ্ন সবকিছু একসাথে বুনে নিয়েছেন নিজের কলমের রঙিন সুতোয়। ইতোমধ্যে তার একাধিক একক গ্রন্থ পাঠক মহলে সমাদৃত হয়েছে। গত ১০ বছরে বিভিন্ন ম্যাগাজিন, দেশ-বিদেশের বিভিন্ন পত্রিকার দেড় হাজারের বেশি পাতায় তাঁর লেখা প্রকাশিত হয়েছে। দেশের জাতীয় পত্রিকাগুলোতে নিয়মিত ছড়ায় ভরিয়ে দিয়েছেন পাঠকের সকাল। নোয়াখালীর সন্তান হিসাবে এই জেলা নিয়ে কবিতা, আঞ্চলিক ভাষায় গল্প ও গান লিখতে তিনি পছন্দ করেন। সেসব গান টিভি ও বিভিন্ন সোশ্যাল মিডিয়ায় প্রচারও হচ্ছে।
সে নোয়াখালীর বিভিন্ন খবর প্রচার করার আগ্রহী ও ইচ্ছুক। তাই সে বর্তমানে অনলাইন "আমাদের খবর" নামের পোর্টালে প্রতিনিধি হিসেবে যুক্ত হয়েছে ও আছেন। পূর্বেও সে সাংবাদিকতা পেশায় যুক্ত ছিলেন।
তাঁর প্রকাশিত গ্রন্থ হলো - গল্পগ্রন্থ : আঁধারে জোনাকি, নজরানা। কাব্যগ্রন্থ : রিক্ত জীবনের কীর্তন, রেশমি রুমাল, অন্য সৈকতে। ১ টি নির্বাচিত ছড়াগ্রন্থ।