
অনলাইন ডেস্ক : ৬ বছর আগে বিএনপির বিপক্ষে জাতীয় সংসদ নির্বাচনে কাজ করায় মারপিট ও ভাংচুরের অভিযোগে তৎকালীন ওসি অপূর্ব হাসানসহ আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীদের বিরুদ্ধে আদালতে আরও একটি মামলা হয়েছে। রোববার সদর উপজেলার কচুয়া গ্রামের আব্দুর রাজ্জাক বাদী হয়ে ই মামলাটি করেছেন।বিচারক সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট গোলাম কিবরিয়া মামলাটি তদন্ত করে পিবিআইকে প্রতিবেদন দাখিলের নির্দেশ দিয়েছেন।
এই মামলার অন্য আসামিরা হলেন, কচুয়া ইউনিয়নের দুই নম্বর ওয়ার্ডের অহেদ দফাদার, রবিউল ইসলাম কুটি খাঁ, আসাদ সরদার, রওশন আলী, ফারুক হোসেন, সাহিদুর রহমান, আকরাম হোসেন, হাফিজ, মোস্তাক, তিন নম্বর ওয়ার্ডের ভগবতিতলার মুক্ত খাঁন, ওসমান মোল্লা, ইশারত মোল্লা, নিমতলার লুতফর রহমান, কৈখালীর টগর ও পলাশ, দিয়াপাড়ার ক্লে রেজা কাজী, নরসিংহকাঠির ইনতাজ, তোফাজ্জেল হোসেন, মাসুদ মোল্যা, হোগলাডাঙ্গার জামাল হোসেন ও তবিবর রহমান।
বাদী মামলায় বলেছেন, ২০১৮ সালের জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আগে ২৬ ডিসেম্বর সন্ধ্যা সাড়ে ৬টার দিকে সকল আসামি বাদীর বাড়িতে যান। এসময় বাদীকে নির্বাচনে বিএনপির কাজ কেন করছে বলে প্রথমে গালিগালাজ করে, এরপর এলোপাতাড়ি গুলি করতে করতে বাদীর বাড়িতে প্রবেশ করে। এসময় বাদী পালিয়ে গোয়ালে অবস্থান নেন। আসামিরা তাকে ঘরে না পেয়ে টেলিভিশন, ফ্রিজ, আলমারী ও শোকেস ভাংচুর করে। একইসাথে ঘরে থাকা তিন লাখ টাকা ও সোনার গহনাসহ প্রায় ছয় লাখ টাকার ক্ষতি করে। এছাড়া ভাংচুরে আরও এক লাখ টাকার ক্ষতিসাধন করে। এই ঘটনায় কোতোয়ালি থানায় গেলে ওসি অপূর্ব হাসান মামলা না নিয়ে উল্টো নাশকতা মামলার ভয় দেখিয়ে তাড়িতে দেন।ই