গিয়াস উদ্দিনের বিরুদ্ধে তছলিমার দায়ের মিথ্যা মামলায় সাক্ষীর বিরুদ্ধে ওয়ারেন্ট আদেশ। গতকাল ১৭ ফেব্রুয়ারী, সোমবার এ আদেশ দেন মাননীয় আদালত। ঐদিন উল্লেখিত মহিলার দায়ের মিথ্যা মামলার ধার্য্য তারিখ ও সাক্ষীদের নিয়ে আসার আদেশ থাকলেও বাদী-সাক্ষী কেউই হাজির না থাকায় উক্ত আদেশ দেন মাননীয় আদালত। সূত্রে, এর পূর্বে খিতামুল্লাহ পাড়ার ২ লম্পট মো: আলি ও লম্পট ফরিদের ছেলে বল্লা হারুন প্রকাশ সিএনজি হারুন মিথ্যা সাক্ষী দিতে আসে ও সাক্ষী দেন। উক্ত বানোয়াট ও ভাড়াটিয়া সাক্ষী আদালতে প্রমাণ হওয়ায় অন্য সাক্ষীরা থমকে যায়। সূত্রে জানাযায়, উল্লেখিত সাক্ষী ২জন মোটা অংকের টাকার বিনিময়ে মিথ্যা সাক্ষী দিতে আদালতে গিয়েছিল, কিন্তু মিথ্যা মিথ্যায় প্রমাণ হল। অন্যরাও মোটা অংকের টাকা ও অপরদিকে কিছু উক্ত মিথ্যা মামলার সাক্ষী দিতে ইচ্ছুক না বলেও জানা যায়। প্রকৃত ঘটনা হচ্ছে এলাকার চাঁদাবাজরা উক্ত মহিলাকে দিয়ে চাঁদাবাজি চেষ্টা করে। গিয়াস উদ্দিন চাঁদা না দিয়ে চাঁদাবাজদের বিভিন্ন অপকর্মের বিরুদ্ধে কয়েকটি মামলা করে। উক্ত মামলাগুলো করায় গিয়াস উদ্দিনকে ফাঁসাতে লম্পট মহিলিকে দিয়ে উক্ত মিথ্যা মামলাটি দায়ের করে।