দাদো ধারাবাহিক নাটক বরিশালের প্রচলিত ভাষায়।
1 min read
দাদো ধারাবাহিক নাটক বরিশালের প্রচলিত আঞ্চলিক ভাষায় নির্মাণ করা হয়েছে। খলিলুর রহমানের রচনায় দাদো ধারাবাহিক নাটকটি পরিচালনা করেছেন আদিত্য জনি। এই নাটকের কেন্দ্রীয় চরিত্রে অভিনয় করেছেন বরিশালের খ্যাতিমান মীর সাব্বির। সম্পূর্ণ বরিশালের ভাষায় গ্রামীণ অবকাঠামো উন্নয়ন এবং মাটি ও মানুষের জীবনের বিভিন্ন গল্প তুলে ধরা হয়েছে এ নাটকে।
১৯ আগস্ট থেকে সপ্তাহের প্রতি বুধবার, বৃহস্পতিবার ও শুক্রবার রাত ৮টায় নাগরিক টেলিভিশনে সম্প্রচার হবে নাটকটি।
নাগরিক টিভির অনুষ্ঠান প্রধান কামরুজ্জামান বাবু বলেন, ‘বরিশালের ভাষায় অনেক নাটক নির্মাণ হয়েছে। কিন্তু একেবারে শতভাগ বরিশাল অঞ্চলের ভাষা ও কালচার নিয়ে এটাই প্রথম কোনও ধারাবাহিক নাটক নির্মিত হলো। আমাদের বিশ্বাস সিরিজটি চমকপ্রদ ভাবে উপভোগ করবেন দর্শকরা।’
দাদো গল্প প্রসঙ্গে নাটকের নির্মাতা আদিত্য জানান, পটুয়াখালী জেলার সদর থানার মাদার বুনিয়া ইউনিয়নের বর্তমান চেয়ারম্যান খকর উদ্দিন হাওলাদার ফকু।
তার বাড়ির কাজের লোক ৩০/৩২ বছর বয়সী দাদো এবং সন্ধ্যা হলেই দাদো এক গামলা ভাত নিয়ে তার বাড়িতে যায়।
বাড়িতে গিয়ে নিজ হাতে প্যারালাইজড মাকে খাওয়ায়।
আরো পড়ুনঃ তামান্না ভাটিয়া উপস্থাপনার পারিশ্রমিক আড়াই কোটি রুপি!
গ্রামের আরেক মধ্যবিত্ত পরিবারের মেয়ে সোহাগী। দাদোকে সে মনে-প্রাণে ভালোবাসে, দাদোও সোহাগীকে অনেক পছন্দ করে।
মুজা পাগলা গ্রামের আরেক বিচিত্র লোক। বাঁশের মাথায় কাঁচি ঢুকিয়ে মুজা সেই লাঠি কাঁধে নিয়ে গ্রাম থেকে গ্রামান্তর ঘুরে বেড়ায়।
এই মুজাও চেয়ারম্যানের ষড়যন্ত্রের শিকার। এভাবে গল্পের ডালপালা ক্রমশ বাড়তে থাকে চারপাশে।